Posts

যেসব কারণে সৃতিশক্তি কমে যায়

Image
মানুষের মস্তিস্তকে বলা হয়ে থাকে তথ্য ভাণ্ডার। মস্তিষ্কের অনেক অনেক কাজের মধ্যে একটি অন্যতম কাজ হচ্ছে স্মৃতিশক্তি ধরে রাখা অর্থাৎ তথ্য জমা করে রাখা এবং প্রয়োজন অনুসারে সেসবের ব্যবহার করা। এ কথা সত্যি যে, সবার স্মৃতিশক্তি সমান থাকে না। কারোর স্মৃতিশক্তি অনেক বেশি আবার কারোর কম। এমনটা হয় সাধারণত মস্তিষ্কের গঠনের কারণে। এক সময় প্রখর স্মৃতিশক্তি ছিল কিন্তু এখন নেই এরকম ঘটনা অনেকেরই ঘটে থাকে। একেই মূলত বলা হয়ে থাকে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পিছনে অনেক কারণ আছে। আজ এই কারণ গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পেছনে অনেক অনেক কারণ আছে। তারমধ্যে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কারণ নিচে তুলে ধরা হল। ১. বয়স বৃদ্ধি হলে বয়স যত বৃদ্ধি পায় স্মৃতিশক্তি ততোই কমতে থাকে, এর কারণ হচ্ছে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া। বৃদ্ধ বয়সে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জেনে নিন, কিডনি রোগের কারণ                     কিডনি রোগের লক্ষণ  ২. আঘাতের কারণে মাথায় বড়সড় আঘাতের কারণে স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় হিসেবে একজন

জোহরের নামাজের উপকারিতা- বিজ্ঞান কি বলে?

Image
আমরা মুসলিম, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করা আমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে। তাই আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মতো আদায় করার চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, নামাজের উপকারিতা কি? এর আগে ফজরের নামাজ নিয়ে বিস্তারিত লেখা হয়েছিল। আজকে জোহরের নামাজের উপকারিতা এবং বিজ্ঞান এ ব্যাপারে কি বলে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়ে লেখাটিতে।  আসুন জেনে নেই জোহরের নামাজের উপকারিতা এবং বিজ্ঞান কি বলে? জোহরের নামাজের উপকারিতা অন্যান্য নামাজের ন্যায় জোহরের নামাজেরও রয়েছে অনেক উপকারিতা যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। আসুন জেনে নেই উপকারিতাগুলো। ১. আমাদের দেশে অধিকাংশ অফিস শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে সকাল ১০টার মধ্যে। ১০ টা থেকে এক টানা ৩-৪ ঘণ্টা কাজ করলে মানসিকভাবে অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে, সাথে মানসিক অস্থিরতাও কাজ করা শুরু করে দেয়। ঠিক তখনই একটা ফ্রেসনেস এর প্রয়োজন পড়ে। সে ফ্রেশনেস এনে দিতে পারে জোহরের নামাজ। ওযু করা নামাজ পড়া, বিশেষ করে সিজদাতে মস্তিষ্ক চাঙ্গা হয়ে ওঠে। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে পেয়েছেন, যারা নিয়মিত জোহরের নামাজ আদায় করেন তারা মানসিকভাবে অনেক চাঙ্গা থাকেন। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় হল নিয়মিত জোহরে

ফজরের নামাজের উপকারিতা কি? ইসলামের আলোকে বিস্তারিত তথ্য।

Image
সারা দুনিয়ায় ইসলামের কথা ছড়িয়ে দিতে অনেকেই ব্লগে লেখা লেখি করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমরাও ব্লগের মাধ্যমে ইসলামের কথা সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিতে চাই। আমরা মুসলিম নামাজ আমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে। প্রত্যেক ওয়াক্ত নামাজের রয়েছে আলাদা আলাদা উপকারিতা। আজকের লেখায় ফজরের নামাজের উপকারিতা তুলে ধরা হয়েছে। আসুন জেনে নেই, ফজরের নামাজের উপকারিতা কি? ফজরের নামাজের উপকারিতা আজকে আমরা ফজরের নামাজের ১০টি উপকারিতার কথা জানবো। আসুন জেনে নেই। ১. বসে বা শুয়ে নামাজ পড়ার চেয়ে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করলে অনেক বেশি সাওয়াব লাভ করা যায়। যদি কেউ ফজরের নামাজের জন্য দাড়িয়ে যায় তবে সে সারা রাত দাড়িয়ে নামাজ পড়ার সওয়াব পাবে। হাদিসে এসেছে, "যে ব্যাক্তি ইশার নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করে সে যেন অর্ধেক রাত নামাজ পড়ালো। আর যে ব্যক্তি জামায়াতের সাথে ফজরের নামাজ আদায় করলো সে যেন পুরো রাত নামাজ পড়ল। মুসলিম- ১০৯৬" ২. ফজরের নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করলে সারা দিন মহান আল্লাহ তায়ালার জিম্মায় থাকার সৌভাগ্য লাভ করা যায়। ৩. যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ কাজা করে না এবং জামাতের সাথে আদায় করে, কিয়ামাতের দিন ফজরের নামাজ নূর হয়ে দেখা

জুমার দিনে কি কি কাজ করতে হয় এবং কেন?

Image
মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন হচ্ছে শুক্রবার অর্থাৎ জুমার দিন। এই দিনে মুসলমানরা দল বেঁধে দুই রাকাত জামাতের সাথে আদায় করতে মসজিদে হাজির হয়। এই দিনের অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে। জুমারা দিনে বেশ কিছু কাজ রয়েছে যা করা পুণ্যের কাজ। আর আমরা তো জানি, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের শারীরিক উপকারিতা রয়েছে। জুমার নামাজ পড়লে জোহরের নামাজ পড়তে হয় না আলাদা করে। যদি কেউ কোনভাবে জুমার নামাজ আদায় করতে না পারে তবে তাকে জোহরের নামাজ আদায় করতে হবে। এটাই ইসলামের নিয়ম। বন্ধুরা আজকে আমরা জুমার দিনের কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ। জুমার দিনের কাজ জুমার দিনে বেশ কিছু কাজ রয়েছে যা করা উত্তম এবং সুন্নত। আসুন জেনে নেই কাজ গুলো কি? ১. গোছল করা জুমার দিনে মসজিদে যাওয়ার পূর্বে গোসল করা সুন্নত। তাই প্রত্যেক মুসলমানকে মসজিদে যাওয়ার পূর্বে গোসল করা উচিৎ। ২. মেসওয়াক করা মুখে গন্ধ নিয়ে মসজিদে যাওয়া উচিৎ নয় এতে অন্যের ইবাদতে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তাই জুমার দিনে মসজিদে যাওয়ার পূর্বে ভালোভাবে মেসওয়াক করে নেয়া উত্তম। এবং এটি নবীর সুন্নত। ৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা জুমার দিনে মসজিদে যাওয়ার পূর্বে প্রত্যেক মুসলমানকে সুগন্ধি

সকালে ঘুম থেকে উঠে কেন পানি পান করবেন?

Image
আজকে আমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিকস নিয়ে কথা বলবো। সকালে খালি পেটে পানি পান করার উপকারিতা । কি অবাক হচ্ছেন? জি আপনি ঠিকই পড়েছেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করলে দেহের ভিতরে চাঞ্চল্যকর ক্রিয়া শুরু হয়। আসুন জেনে নেই, সকালে খালি পেটে পানি পান করার চমৎকার কিছু উপকারিতা। খালি পেটে পানি পান করার উপকারিতা ১. মানুষের শরীরে প্রতিদিন নতুন করে প্রচুর বজ্র জমা হয়। যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি পান করা হয় তবে এ ধরণের বজ্র প্রসাব পায়খানার সাথে সহজেই বের হয়ে যায়। ২. আপনার কি খাবার হজমে সমস্যা আছে? যদি থেকে থাকে তবে আজ থেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা শুরু করে দিন। কারণ সকালে খালি পেটে পানি পান করলে বদহজম দূর হয়ে যায়। ৩. অনেকেরই পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগে থাকেন। এই সমস্যা সহজেই দূর হয়ে যেতে পারে যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ২-৩ গ্লাস পানি পান করেন। তবে মনে রাখবেন এই কাজটি নিয়মিত করতে হবে। \ ৪. সারারাত ঘুমের মধ্যে আমরা কোন কিছুই খাই না, প্রায় ৬-৭ ঘণ্টা না খেয়ে থাকি। একারণে ঘুম থেকে উঠলে অনেকটা দুর্বল মনে হয়, কারণ শরীরের কোষগুলো অনেক্ষন ধরে ক্ষুধ

নামাজ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা কি বলে? আপনি কি জানেন?

Image
মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, নিশ্চয়ই নামাজ খারাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।  মহান আল্লাহ তায়ালা নামাজকে সকল মুসলমানদের জন্য ফরজ করে দিয়েছেন। বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ ছেড়ে দিলে কঠিন থেকে কঠিন তম আজাব ভোগ করতে হবে। আজকে আমি কিছু তথ্য তুলে ধরবো যা বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে পেয়েছেন। নামাজের পড়লে মানুষের কি কি উপকার হয়ে থাকে।  আসুন জেনে নেই, নামাজের উপকারিতা নিয়ে বিজ্ঞানীরা কি পেয়েছেন? নামাজের উপকারিতা ১. খুব সকালে কিংবা ভোরে ঘুম থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। যারা ফজরের নামাজ পড়েন তারা সভাবতই ভোরে ঘুম থেকে উঠেন ওযু করে মসজিদে যান নামাজ আদায় করতে। এতে ভোরের পরিষ্কার বাতাস শরীরকে তরতাজা করে তোলে। এতে স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে। ২. অফিসে গেলেন সকাল ৯ টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত কাজ করলেন, এর মধ্যে একটা অবসাদ করা শুরু করে দেয়। আপনি যদি জোহরের নামাজটা আদায় করে নেন তবে এই অবসাদ দূর হবে এবং মনের প্রফুল্লতা বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া ওযু করার মাধ্যমে তো পরিষ্কার পরিছন্ন হবেনই। ৩. আছরের নামাজকে অনেক গুরুত্বসহকারে দেখা হয়, কারণ রাসুল (সাঃ) আছরের নামাজের অনেক উপকারিতা বলেছেন।

আপনার মানসিক সাস্থের দিকে নজর দিচ্ছেন তো?

Image
দেহের একটু সমস্যা হলে আমরা ছুটে যাই ডাক্তারের কাছে। কখনো কি মানসিক সাস্থের কথা চিন্তা করেছেন? আমার মনে হয় করেন নাই। আপনার শরীর ভালো এবং সুস্থ থাকার সাথে মানসিক সাস্থের একটি অনেক বড় মিল রয়েছে। তাই আপনার  মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার উপায়  সম্পর্কে জানা অনেক জরুরী।  আজকে আমি মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার উপায় নিয়ে কিছু আলোচনা করবো। আশা করি আমার লেখাটি পুরোটা পড়বেন। এর কারণ এতে আমার কোন উপকার নেই। যত উপকার আপনি নিজেই পাবেন। আসুন জেনে নেই, মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার উপায়। মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার উপায় ওয়েবে অনেকেই অনেক ধরণের লেখা পড়ে থাকেন। বেশির ভাগ লেখাই থাকে অপ্রাসাঙ্গিক, আসল কথা পাওয়া যায় না। যাই হোক, চলুন জেনে নেয়া যাক আসল কথা। মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে আপনাকে বেশ কয়েকটি কাজ করতে হবে। ১. পরিবারের লোকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা কারণ যেকোনো মানুষের সবচেয়ে আপনজন হচ্ছে তার পরিবারের লোক। যেমন বাবা, মা, ভাই, বোন দাদা, দাদী ইত্যাদি। যদি তাদের সাথে কথা বলেন, তাদের খোঁজ খবর নেন তবে আপনার মনের ভিতরে যে কাজের প্রেসার অনেকটা হালকা হবে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? এখুনি একবার কথা বলে দেখুন,